The best Side of durga
The best Side of durga
Blog Article
G. Beating Moi and Ignorance: Goddess Durga's battle with Mahishasura signifies the struggle towards Moi and ignorance. Mahishasura's Moi brought about his downfall, and Durga's victory illustrates the necessity to transcend the restrictions of the ego and realize the divine truth of the matter inside.
In Hinduism, the goddess Durga will be the protecting mother of the universe. She is without doubt one of the principal sorts of Shakti, the divine female Strength from the Hindu faith. Durga is definitely the warrior goddess.
অর্থাৎ, "দ" অক্ষরটি দৈত্য বিনাশ করে, উ-কার বিঘ্ন নাশ করে, রেফ রোগ নাশ করে, "গ" অক্ষরটি পাপ নাশ করে এবং অ-কার শত্রু নাশ করে। এর অর্থ, দৈত্য, বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও শত্রুর হাত থেকে যিনি রক্ষা করেন, তিনিই দুর্গা।" অন্যদিকে শব্দকল্পদ্রুম বলেছে, "দুর্গং নাশয়তি যা নিত্যং সা দুর্গা বা প্রকীর্তিতা"। অর্থাৎ, যিনি দুর্গ নামে অসুরকে বধ করেছিলেন, তিনি সব সময় দুর্গা নামে পরিচিত।[৪] দেবী পার্বতী দেবগণের অনুরোধে ও শিবের আদেশে এক উগ্র রূপ ধারণ করে দুর্গম অসুর কে বধ করেন তাই তিনি দুর্গা নামে অভিহিত হন। প্রভাব[সম্পাদনা]
The importance of Durga and other goddesses in Hindu lifestyle is mentioned to get amplified right after Islamicate armies conquered locations from the Indian subcontinent.[fifty one] According to but other Students, the marginalization of Bengali Hindus in the medieval era led to a reassertion of Hindu identification and an emphasis on Durga Puja being a social Pageant, publicly celebrating the warrior goddess.
F. Divine Feminine Electrical power: Goddess Durga is often a manifestation of divine feminine Strength or Shakti. She represents the Inventive, nurturing, and sustaining aspects of the universe. Her portrayal reminds us of the importance of feminine electricity and its part in maintaining balance and harmony.
Durga herself is viewed given that the "Self" inside of and the divine mother of all generation.[73] She has actually been revered by warriors, blessing their new weapons.[74] Durga iconography is adaptable within the Hindu traditions, the place such as some intellectuals spot a pen or other producing implements in her hand because they take into account their stylus as their weapon.[seventy four]
or beautiful discus, which spins within the index finger on the Goddess, signifies that the whole environment is subservient on the will of Durga and it is at her command. She takes advantage of this unfailing weapon to demolish evil and create an environment conducive to The expansion of righteousness.
He did severe penance for around ten,000 years and propitiated Lord Brahma who granted him a boon that he would not be defeated by any god, asura, or person. He excluded Women of all ages since he assumed that no lady was highly effective sufficient to eliminate him.
Mahishasura attacked the gods and chased them away from heaven after receiving the blessing. To struggle from the demon king, many of the gods arrived jointly to worship Adi Shakti. The divine gentle that arrived from the many gods during the puja created Maa Durga.
ग्रहपीडासु चोग्रासु माहात्म्यं श्रृणुयान्मम
Se cree que el mantra tiene el poder de purificar el cuerpo y la mente y de alejar las energías negativas. Algunas personas también lo recitan como una forma de meditación para conectarse con la diosa y alcanzar la paz interior.
In essence, Goddess Durga's symbolism and attributes convey her multifaceted mother nature for a intense protector, a compassionate nurturer, and the embodiment of divine energy. Her iconography serves to be a reminder of your cosmic forces at Enjoy in the universe and also the eternal struggle between good and evil.
দুর্গার আরাধনা বাংলা (পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ), আসাম, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড এবং বিহারের কোনো কোনো অঞ্চলে প্রচলিত। ভারতের অন্যত্র দুর্গাপূজা মূলত নবরাত্রি ব্রত রূপে উদযাপিত হয়। বছরে দুইবার দুর্গোৎসবের প্রথা রয়েছে – আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষে শারদীয়া এবং চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে বাসন্তী দুর্গাপূজা। সম্ভবত খ্রিস্টীয় দ্বাদশ-ত্রয়োদশ শতাব্দীতে বাংলায় দুর্গোৎসব প্রবর্তিত হয়। জনশ্রুতি আছে, রাজশাহীর তাহিরপুরের রাজা কংসনারায়ণ প্রথম সাড়ম্বরে শারদীয়া দুর্গাপূজার সূচনা করেছিলেন এবং তারপর নেত্রকোনা জেলার, মেন্দিপুর গ্রামের মঠবাড়িতে দূর্গা পূজার সূচনা হয়।
মা দুর্গা দুর্গাপূজা হল শক্তির অধিষ্ঠাত্রী পার্বতীদেবীর দুর্গা রূপের উপাসনার উৎসব। দুর্গাপূজা শরৎ (আশ্বিন) এবং more info বসন্ত (চৈত্র) ঋতুর শুক্লপক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। মার্কণ্ডেয় চণ্ডী অনুযায়ী, দুর্গাপূজার প্রথম প্রচলন হয়েছিল বসন্ত ঋতুতে রাজা সুরথ এবং বৈশ্য সমাধি কর্তৃক। দেবী ভাগবত ও কালিকাপুরাণে উল্লেখ আছে, শরৎকালে শ্রীরামচন্দ্র দেবী পার্বতীর দুর্গতিনাশিনী দুর্গা রূপের পূজা করেছিলেন রাবণ বধের নিমিত্তে; এজন্য একে, ‘অকালবোধন’ও বলা হয়ে থাকে।